Secret Benefits of Chanting Hanuman Chalisa
Benefits of Hanuman Chalisa |
হনুমানজী এই কলিযুগে একমাত্র জাগ্রত দেবতা। হনুমানজীর কৃপায় সমস্ত সমস্যা ও সংকট দূর হয়। হনুমানের আশীর্বাদ পেতে কেবল নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত। নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করলে ব্যক্তি জীবনে অনেক উপকারিতা পাওয়া যায়। আসুন, আজ আমরা নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করবার উপকারিতা জানি :
শনির প্রভাব কমায় হনুমান চালিশা :
শনিদেবের বক্র দৃষ্টি থেকে বাঁচতে বা শনির Sade Sati থেকে বাঁচতে Hanuman Chalisa পাঠের কোন বিকল্প নেই। বলা হয় যে হনুমান ভক্তদের শনিদেবের প্রকোপ ধারে কাছেও আসতে পারে না। কেউ নিয়মিত হনুমান চালিসা পাঠে শনির দৃষ্টি কাটাতে সক্ষম হয় খুব তাড়াতাড়ি। যাদের কুণ্ডলিতে শনি থাকার কারণে জীবন ক্রমাগত ক্ষতিগ্রস্থ হচ্ছে তাদের শান্তি ও সমৃদ্ধির জন্য শনিবারে বিশেষ করে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত।
অশুভ আত্মাকে অপসারণ করতে – হনুমান চালিশা :
যদি আপনার মনে হয় যে কোন ভূত প্রেত বা অশুভ আত্মা আপনার জীবনে প্রভাব ফেলছে তবে এর জন্য হনুমান চালিশার পাঠের কোন বিকল্প নেই। এটি বিশ্বাস করা হয় যে আপনি যদি রাতে দুঃস্বপ্নের সমস্যায় পড়ে থাকেন তবে আপনার প্রতি রাতে ঘুমোনোর আগে অন্তত একবার হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিৎ।বালিশের নীচে হনুমনা চালিশা রেখে ঘুমোনো উচিত। এটি আপনাকে নেতিবাচক ও খারাপ চিন্তাভাবনা থেকে মুক্তি দেবে।
নিজের কর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থনায় – হনুমান চালিশা :
আমরা সকলেই ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত, জ্ঞানত এবং অজান্তেই অনেক পাপ কাজ করে ফেলি। হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে আমরা কেবল আমাদের পাপের কারণে জন্ম ও মৃত্যুর চক্রে আটকে থাকি। হনুমান চালিশার পাঠ করা একজনকে আগের ও বর্তমানের জন্মের পাপ কাজ থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে।
বাধা বা সংকট দূর করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমানজীর অন্য নাম সংকট মোচন। যখনই কোন ভক্ত কোন সংকটের সম্মুখীন হয় তিনি যদি নিষ্টা সহকারে হনুমান চালিশা পাঠ করে তার সংকট দূর হয় খুব সহজেই। হনুমান চালিশার উনচল্লিশতম চৌপাইয়ে বলা হয়েছে :
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী |
ছূটহি বংদি মহা সুখ হোয়ী ||
অশুভ আত্মাকে অপসারণ করতে – হনুমান চালিশা :
যদি আপনার মনে হয় যে কোন ভূত প্রেত বা অশুভ আত্মা আপনার জীবনে প্রভাব ফেলছে তবে এর জন্য হনুমান চালিশার পাঠের কোন বিকল্প নেই। এটি বিশ্বাস করা হয় যে আপনি যদি রাতে দুঃস্বপ্নের সমস্যায় পড়ে থাকেন তবে আপনার প্রতি রাতে ঘুমোনোর আগে অন্তত একবার হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিৎ।বালিশের নীচে হনুমনা চালিশা রেখে ঘুমোনো উচিত। এটি আপনাকে নেতিবাচক ও খারাপ চিন্তাভাবনা থেকে মুক্তি দেবে।
নিজের কর্মের জন্য ক্ষমা প্রার্থনায় – হনুমান চালিশা :
আমরা সকলেই ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত, জ্ঞানত এবং অজান্তেই অনেক পাপ কাজ করে ফেলি। হিন্দু শাস্ত্র অনুসারে আমরা কেবল আমাদের পাপের কারণে জন্ম ও মৃত্যুর চক্রে আটকে থাকি। হনুমান চালিশার পাঠ করা একজনকে আগের ও বর্তমানের জন্মের পাপ কাজ থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে।
বাধা বা সংকট দূর করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমানজীর অন্য নাম সংকট মোচন। যখনই কোন ভক্ত কোন সংকটের সম্মুখীন হয় তিনি যদি নিষ্টা সহকারে হনুমান চালিশা পাঠ করে তার সংকট দূর হয় খুব সহজেই। হনুমান চালিশার উনচল্লিশতম চৌপাইয়ে বলা হয়েছে :
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী |
ছূটহি বংদি মহা সুখ হোয়ী ||
এর অর্থ হল যিনি একশতবার এই হনুমান চালিশা পাঠ করবে তার সমস্ত বন্ধন থেকে মুক্তি হয়ে মহাসুখ আসবে। আর্থাৎ তার সমস্ত বাধা ও সংকট কেটে যাবে এবং যেকোন কাজে সফলতা আসবে।
মানসিক চাপ দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনি যদি প্রতিদিন সকালে উঠে হনুমান চালাশা পাঠ করেন তবে আপনার মানসিক চাপ দূর হয়ে দিনটা ঠিক ভাবে অতিবাহিত হবে। যেকোন ব্যক্তির মানসিক চাপ দূর করতে প্রত্যহ সকালে অর্থসহ হনুমান চালিশা পাঠের জুরি মেলা ভার।
নেতিবাচক চিন্তা বা Negative Thinking দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনি কি খুব নেতিবাচক চিন্তা বা Negative thinking এ ভুগছেন? তাহলে আপনার রোজের যে রুটিন রয়েছে তার সামান্য পরিবর্তন করতে হবে। আপনি সকাল বেলা খবরের কাগজ থেকে একটু দূরে থাকুন। সকালে উঠে অন্তত একবার অর্থ সহ হনুমান চালিশা পাঠ করুন নিয়ম মেনে। সেটি হয়ে গেলে হনুমানজী বা অন্য কোন ধার্মিক চর্চা সম্পর্কে লেখা গুলি পড়ুন আর কিছুক্ষণ ধ্যান করুন। আপনার দিন শুরু আর শেষ হোক হনুমান চালিশা দিয়ে। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনার জীবন থেকে Negative thinking দূর হবে।
নিরাপদ যাত্রা করতে – হনুমান চালিশা :
এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে ভগবান হনুমান দুর্ঘটনা রোধ করতে এবং ভ্রমণের সাফল্য নিশ্চিত করতে পারেন। কোন যাত্রার আগে যদি আপনি হনুমান চালিশা পাঠ করেন এবং আপনার সঙ্গে যদি হনুমান চালিশা থাকে তবে আপনার যাত্রায় কোন বাধা বিঘ্ন না এসে যাত্রা নিরাপদ হবে।
আমাদের মনের সমস্ত ইতিবাচক ইচ্ছা পূরণ করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমান চালিশা পাঠ করা বা শোনার মাহাত্ম অসীম এবং অবিশ্বাস্য। এটি বিশ্বাস করা হয় যে কোনও ভক্ত যদি এই 40 টি চৌপাঈকে নিষ্ঠা ও মনোযোগ সহকারে পাঠ করেন, তবে তার সমস্ত বাধা দূর হয়ে মনের সমস্ত ইতিবাচক ইচ্ছা পূরন হয় খুব তাড়াতাড়ি।
জ্ঞান এবং শক্তি অর্জন করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমান চালিশার অর্থ বুঝে নিষ্ঠা সহকারে পাঠ আপনার চারপাশে এত বেশি ইতিবাচক শক্তি তৈরি করে যে আপনি সারা দিন ধরে অত্যন্ত প্রাণবন্ত বোধ করবেন। এটি আপনার জীবনের নেতিবাচক দিক গুলোকে যেমন : অলসতা এবং বিলম্বকে দূর করে এবং আপনাকে আরও দক্ষ করে তোলে। এটি আপনার নানান রকম অসুস্থতা যেমন মাথাব্যথা, নিদ্রাহীনতা, উদ্বেগ, হতাশা ইত্যাদি নিরাময় করে আপনার জীবন সুখময় করে তোলে।
আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জন করতে – হনুমান চালিশা :
একথা সত্য যে আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম মেনে হনুমান চালিশা পাঠ করেন তবে আপনার জীবনে আধ্যাত্মিক পরিবর্তন আসে এবং আপনার জীবনে আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জন হবে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যারা আধ্যাত্মিকতার পথে চলছেন তারা সকলেই ভগবান হনুমানের আশীর্বাদ পেয়েছেন।
কোনও ব্যক্তির সংস্কার করতে – হনুমান চালিশা :
যারা খারাপ সংগে পড়েছেন বা আপত্তিজনক অভ্যাস ধরেছেন তাদের হনুমান চালিশা পাঠ সংশোধন করতে সহায়তা করে । চালিসা থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা ভক্তের হৃদয়কে ইতিবাচকতা এবং শক্তি দিয়ে পূর্ণ করে।
সংসারে সুখ ও সম্বৃদ্ধি আনতে – হনুমান চালিশা :
নিষ্ঠার সাথে হনুমান চলিশার দৈনিক পাঠ একটি পরিবারে সকল প্রকার মতপার্থক্য ও মনোমালিন্য দূর করে সংসারে সুখ ও শান্তিকে আমন্ত্রণ করে। সংসারে সমস্ত রকম নেতিবাচকতা দূর করতে দৈনিক হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত।
বাস্তু দোষ দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনার গৃহে কোন রকম বাস্তু দোষ থাকলে আপনি আপনার গৃহে অবশ্যই রোজ হনুমান পূজা চালু করন এবং রোজ হনুমান চালিশা পাঠ করুন।
রোগ নিরাময়ে – হনুমান চালিশা :
আপনি কি অনেক দিন থেকে কোন জটিল রোগে ভুগছেন? অথবা আপনার বাড়ির বা পরিচিত কেউ এই রকম কোন দুরারোগ্য ব্যাধিতে জর্জরিত? তাহলে অবশ্যই আপনি হনুমান চালিশা পাঠ করুন। হনুমান চালিশার একটি চৌপাঈয়ে তুলসীদাসজী বলছেন :
মানসিক চাপ দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনি যদি প্রতিদিন সকালে উঠে হনুমান চালাশা পাঠ করেন তবে আপনার মানসিক চাপ দূর হয়ে দিনটা ঠিক ভাবে অতিবাহিত হবে। যেকোন ব্যক্তির মানসিক চাপ দূর করতে প্রত্যহ সকালে অর্থসহ হনুমান চালিশা পাঠের জুরি মেলা ভার।
নেতিবাচক চিন্তা বা Negative Thinking দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনি কি খুব নেতিবাচক চিন্তা বা Negative thinking এ ভুগছেন? তাহলে আপনার রোজের যে রুটিন রয়েছে তার সামান্য পরিবর্তন করতে হবে। আপনি সকাল বেলা খবরের কাগজ থেকে একটু দূরে থাকুন। সকালে উঠে অন্তত একবার অর্থ সহ হনুমান চালিশা পাঠ করুন নিয়ম মেনে। সেটি হয়ে গেলে হনুমানজী বা অন্য কোন ধার্মিক চর্চা সম্পর্কে লেখা গুলি পড়ুন আর কিছুক্ষণ ধ্যান করুন। আপনার দিন শুরু আর শেষ হোক হনুমান চালিশা দিয়ে। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি আপনার জীবন থেকে Negative thinking দূর হবে।
নিরাপদ যাত্রা করতে – হনুমান চালিশা :
এটি ব্যাপকভাবে বিশ্বাস করা হয় যে ভগবান হনুমান দুর্ঘটনা রোধ করতে এবং ভ্রমণের সাফল্য নিশ্চিত করতে পারেন। কোন যাত্রার আগে যদি আপনি হনুমান চালিশা পাঠ করেন এবং আপনার সঙ্গে যদি হনুমান চালিশা থাকে তবে আপনার যাত্রায় কোন বাধা বিঘ্ন না এসে যাত্রা নিরাপদ হবে।
আমাদের মনের সমস্ত ইতিবাচক ইচ্ছা পূরণ করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমান চালিশা পাঠ করা বা শোনার মাহাত্ম অসীম এবং অবিশ্বাস্য। এটি বিশ্বাস করা হয় যে কোনও ভক্ত যদি এই 40 টি চৌপাঈকে নিষ্ঠা ও মনোযোগ সহকারে পাঠ করেন, তবে তার সমস্ত বাধা দূর হয়ে মনের সমস্ত ইতিবাচক ইচ্ছা পূরন হয় খুব তাড়াতাড়ি।
জ্ঞান এবং শক্তি অর্জন করতে – হনুমান চালিশা :
হনুমান চালিশার অর্থ বুঝে নিষ্ঠা সহকারে পাঠ আপনার চারপাশে এত বেশি ইতিবাচক শক্তি তৈরি করে যে আপনি সারা দিন ধরে অত্যন্ত প্রাণবন্ত বোধ করবেন। এটি আপনার জীবনের নেতিবাচক দিক গুলোকে যেমন : অলসতা এবং বিলম্বকে দূর করে এবং আপনাকে আরও দক্ষ করে তোলে। এটি আপনার নানান রকম অসুস্থতা যেমন মাথাব্যথা, নিদ্রাহীনতা, উদ্বেগ, হতাশা ইত্যাদি নিরাময় করে আপনার জীবন সুখময় করে তোলে।
আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জন করতে – হনুমান চালিশা :
একথা সত্য যে আপনি যদি প্রতিদিন নিয়ম মেনে হনুমান চালিশা পাঠ করেন তবে আপনার জীবনে আধ্যাত্মিক পরিবর্তন আসে এবং আপনার জীবনে আধ্যাত্মিক জ্ঞান অর্জন হবে। এটা বিশ্বাস করা হয় যে যারা আধ্যাত্মিকতার পথে চলছেন তারা সকলেই ভগবান হনুমানের আশীর্বাদ পেয়েছেন।
কোনও ব্যক্তির সংস্কার করতে – হনুমান চালিশা :
যারা খারাপ সংগে পড়েছেন বা আপত্তিজনক অভ্যাস ধরেছেন তাদের হনুমান চালিশা পাঠ সংশোধন করতে সহায়তা করে । চালিসা থেকে যে শক্তি উৎপন্ন হয় তা ভক্তের হৃদয়কে ইতিবাচকতা এবং শক্তি দিয়ে পূর্ণ করে।
সংসারে সুখ ও সম্বৃদ্ধি আনতে – হনুমান চালিশা :
নিষ্ঠার সাথে হনুমান চলিশার দৈনিক পাঠ একটি পরিবারে সকল প্রকার মতপার্থক্য ও মনোমালিন্য দূর করে সংসারে সুখ ও শান্তিকে আমন্ত্রণ করে। সংসারে সমস্ত রকম নেতিবাচকতা দূর করতে দৈনিক হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত।
বাস্তু দোষ দূর করতে – হনুমান চালিশা :
আপনার গৃহে কোন রকম বাস্তু দোষ থাকলে আপনি আপনার গৃহে অবশ্যই রোজ হনুমান পূজা চালু করন এবং রোজ হনুমান চালিশা পাঠ করুন।
রোগ নিরাময়ে – হনুমান চালিশা :
আপনি কি অনেক দিন থেকে কোন জটিল রোগে ভুগছেন? অথবা আপনার বাড়ির বা পরিচিত কেউ এই রকম কোন দুরারোগ্য ব্যাধিতে জর্জরিত? তাহলে অবশ্যই আপনি হনুমান চালিশা পাঠ করুন। হনুমান চালিশার একটি চৌপাঈয়ে তুলসীদাসজী বলছেন :
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা | জপত নিরংতর হনুমত বীরা ||
এর বাংলা অর্থ হল নিরন্তর হনুমানের নাম জপ করলে সর্বপ্রকার রোগ পীড়া বিনষ্ট হয়। অর্থাৎ আপনি নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করলে রোগ ব্যাধি সব দূরে থাকে।
পড়াশুনা ও চাকুরী ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য – হনুমান চালিশা :
পড়াশুনা ও চাকুরী ক্ষেত্রে উন্নতির জন্য – হনুমান চালিশা :
কোন ছাত্রছাত্রী বা কোন চাকুরীজিবী যদি নিয়মিত হনুমান চালিশা পাঠ করেন তবে তার মধ্যে একাগ্রতা বৃদ্ধি পাবে এবং পরীক্ষায় এবং চাকুরী ক্ষেত্রে ভাল ফল করবে।
এর বাইরেও হনুমান চালিশা পাঠ করার অন্যান্য উপকারিতা এখানে রয়েছে:
এর বাইরেও হনুমান চালিশা পাঠ করার অন্যান্য উপকারিতা এখানে রয়েছে:
- এটি দেহ এবং মন উভয়কেই শুদ্ধকরণ করে এক সুন্দর সুখময় জীবন দেয়।
- এটি জীবনের সমস্ত বিপদ ও সংকট থেকে একজনকে রক্ষা করে এবং আধ্যাত্মিক জ্ঞান প্রদান করে এবং জীবনে আস্থা অর্জনে সহায়তা করে।
- এটা বিশ্বাস করা হয় যে চাকরির সাক্ষাত্কারের জন্য যাওয়ার সময় কেউ যদি এই চালিশা পাঠ করেন তবে কেউ অনুকূল ফলাফল আশা করতে পারে।
- আইনী জালিয়াতি, মামলা মোকদ্দমা, কারাবাস ইত্যাদি ঘোর সংকট থেকে মুক্তি পেতে দিনে ১০০ বার চালিশা পাঠ করা উচিত।
- জীবনের কোন খারাপ অভিজ্ঞতার ট্রমা থেকে উদ্ধার পেতে হনুমান চালিশা পাঠ করা উচিত।
- স্ট্রেসে ভুগছেন তাদের স্ট্রেস দূর করতে এবং জীবন নিয়ন্ত্রণে রাখতে হনুমান চালিশা পড়া উচিত।
- প্রতিটি চৌপাঈ অনুসারে হনুমান চালিশা পাঠের উপকারিতা :
হনুমান চালিশার প্রায় প্রতিটি চৌপাঈ আমাদের জীবন থেকে কোন না কোন বাধা দূর করে। এর প্রতিটি প্ংতিতে রয়েছে আলাদা এক শক্তি। এবার আসা যাক হনুমান চালিশার কোন চৌপাঈয়ে কোন বাধা দূর হয় :
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি |
বরণৌ রঘুবর বিমলয়শ জো দায়ক ফলচারি ||
শ্রী গুরু চরণ সরোজ রজ নিজমন মুকুর সুধারি |
বরণৌ রঘুবর বিমলয়শ জো দায়ক ফলচারি ||
উপকারিতা : খারাপ কর্মফল অপসারণের জন্য।
বুদ্ধিহীন তনুজানিকৈ সুমিরৌ পবন কুমার |
বল বুদ্ধি বিদ্য়া দেহু মোহি হরহু কলেশ বিকার ||
উপকারিতা : প্রজ্ঞা, জ্ঞান এবং শক্তির উৎস।
চৌপাঈ
জয় হনুমান জ্ঞান গুণ সাগর |
জয় কপীশ তিহু লোক উজাগর || 1 ||
উপকারিতা : আধ্যাত্মিক জ্ঞান প্রাপ্তি।
উপকারিতা : আধ্যাত্মিক জ্ঞান প্রাপ্তি।
রামদূত অতুলিত বলধামা |
অংজনি পুত্র পবনসুত নামা || 2 ||
মহাবীর বিক্রম বজরঙ্গী |
কুমতি নিবার সুমতি কে সঙ্গী ||3 ||
উপকারিতা : খারাপ সঙ্গ ও কুঅভ্যাস দূর করতে।
কংচন বরণ বিরাজ সুবেশা |
কানন কুংডল কুংচিত কেশা || 4 ||
হাথবজ্র ঔ ধ্বজা বিরাজৈ |
কাংথে মূংজ জনেবূ সাজৈ || 5||
শংকর সুবন কেসরী নন্দন |
তেজ প্রতাপ মহাজগ বন্দন || 6 ||
বিদ্য়াবান গুণী অতি চাতুর |
রাম কাজ করিবে কো আতুর || 7 ||
প্রভু চরিত্র সুনিবে কো রসিয়া |
রামলখন সীতা মন বসিয়া || 8||
উপকারিতা : সপ্তম ও অষ্টম চৌপাঈ পাঠকের মনে ভক্ত ও নিষ্ঠার সঞ্চার করে।
উপকারিতা : সপ্তম ও অষ্টম চৌপাঈ পাঠকের মনে ভক্ত ও নিষ্ঠার সঞ্চার করে।
সূক্ষ্ম রূপধরি সিয়হি দিখাবা |
বিকট রূপধরি লংক জরাবা || 9 ||
ভীম রূপধরি অসুর সংহারে |
রামচংদ্র কে কাজ সংবারে || 1০ ||
লায় সংজীবন লখন জিয়ায়ে |
শ্রী রঘুবীর হরষি উরলায়ে || 11 ||
উপকারিতা : বিষ এবং সাপের কামড় থেকে সুরক্ষা প্রদান।
উপকারিতা : বিষ এবং সাপের কামড় থেকে সুরক্ষা প্রদান।
রঘুপতি কীন্হী বহুত বডায়ী |
তুম মম প্রিয় ভরতহি সম ভায়ী || 12 ||
উপকারিতা : সংসারে ভুল বোঝাবুঝি দূর করে।
উপকারিতা : সংসারে ভুল বোঝাবুঝি দূর করে।
সহস বদন তুম্হরো য়শগাবৈ |
অস কহি শ্রীপতি কণ্ঠ লগাবৈ || 13 ||
সনকাদিক ব্রহ্মাদি মুনীশা |
নারদ শারদ সহিত অহীশা || 14 ||
য়ম কুবের দিগপাল জহাং তে |
কবি কোবিদ কহি সকে কহাং তে || 15 ||
উপকারিতা : তেরো, চোদ্দ এবং পনেরতম চৌপাঈ পাঠককে খ্যাতি এনে দেয়।
উপকারিতা : তেরো, চোদ্দ এবং পনেরতম চৌপাঈ পাঠককে খ্যাতি এনে দেয়।
তুম উপকার সুগ্রীবহি কীন্হা |
রাম মিলায় রাজপদ দীন্হা || 16 ||
তুম্হরো মন্ত্র বিভীষণ মানা |
লংকেশ্বর ভয়ে সব জগ জানা || 17 ||
উপকারিতা : ষোল এবং সতেরতম চৌপাঈ পাঠকের হারানো খ্যাতি পুনরুদ্ধার করে এবং চাকরিতে পদোন্নতি করে।
উপকারিতা : ষোল এবং সতেরতম চৌপাঈ পাঠকের হারানো খ্যাতি পুনরুদ্ধার করে এবং চাকরিতে পদোন্নতি করে।
য়ুগ সহস্র য়োজন পর ভানূ |
লীল্য়ো তাহি মধুর ফল জানূ || 18 ||
প্রভু মুদ্রিকা মেলি মুখ মাহী |
জলধি লাংঘি গয়ে অচরজ নাহী || 19 ||
দুর্গম কাজ জগত কে জেতে |
সুগম অনুগ্রহ তুম্হরে তেতে || 2০ ||
উপকারিতা : বাধা দূর করে কঠিন কাজগুলি সম্পাদনের শক্তি যোগায়।
উপকারিতা : বাধা দূর করে কঠিন কাজগুলি সম্পাদনের শক্তি যোগায়।
রাম দুআরে তুম রখবারে |
হোত ন আজ্ঞা বিনু পৈসারে || 21 ||
সব সুখ লহৈ তুম্হারী শরণা |
তুম রক্ষক কাহূ কো ডর না || 22 ||
উপকারিতা : প্রতিকূল গ্রহের প্রভাব থেকে সুরক্ষা প্রদানকারী এই চৌপাঈ।
উপকারিতা : প্রতিকূল গ্রহের প্রভাব থেকে সুরক্ষা প্রদানকারী এই চৌপাঈ।
আপন তেজ তুম্হারো আপৈ |
তীনোং লোক হাংক তে কাংপৈ || 23 ||
ভূত পিশাচ নিকট নহি আবৈ |
মহবীর জব নাম সুনাবৈ || 24 ||
উপকারিতা : কালা যাদু এবং অশুভ আত্মাদের থেকে সুরক্ষা।
উপকারিতা : কালা যাদু এবং অশুভ আত্মাদের থেকে সুরক্ষা।
নাসৈ রোগ হরৈ সব পীরা |
জপত নিরংতর হনুমত বীরা || 25 ||
উপকারিতা : রোগ নিরাময় এবং সুস্বাস্থ্য অর্জনের জন্য এই চৌপাঈ।
উপকারিতা : রোগ নিরাময় এবং সুস্বাস্থ্য অর্জনের জন্য এই চৌপাঈ।
সংকট সেং হনুমান ছুডাবৈ |
মন ক্রম বচন ধ্য়ান জো লাবৈ || 26 ||
উপকারিতা : যেকোন সংকট থেকে মুক্তি প্রদান করে এই চৌপাঈ।
উপকারিতা : যেকোন সংকট থেকে মুক্তি প্রদান করে এই চৌপাঈ।
সব পর রাম তপস্বী রাজা |
তিনকে কাজ সকল তুম সাজা || 27 ||
উপকারিতা : যেকোন কাজ খুব সহজেই সম্পন্ন হয় এবং পাঠকের মনবাসনা পূর্ণ হয়।
উপকারিতা : যেকোন কাজ খুব সহজেই সম্পন্ন হয় এবং পাঠকের মনবাসনা পূর্ণ হয়।
ঔর মনোরধ জো কোয়ি লাবৈ |
তাসু অমিত জীবন ফল পাবৈ || 28 ||
চারো য়ুগ পরিতাপ তুম্হারা |
হৈ পরসিদ্ধ জগত উজিয়ারা || 29 ||
সাধু সন্ত কে তুম রখবারে |
অসুর নিকন্দন রাম দুলারে || 3০ ||
উপকারিতা : শত্রুদের বিনাশ।
উপকারিতা : শত্রুদের বিনাশ।
অষ্ঠসিদ্ধি নব নিধি কে দাতা |
অস বর দীন্হ জানকী মাতা || 31 ||
উপকারিতা : ধন ও সম্পদের প্রাপ্তি।
উপকারিতা : ধন ও সম্পদের প্রাপ্তি।
রাম রসায়ন তুম্হারে পাসা |
সাদ রহো রঘুপতি কে দাসা || 32 ||
তুম্হরে ভজন রামকো পাবৈ |
জন্ম জন্ম কে দুখ বিসরাবৈ || 33 ||
উপকারিতা : পুরোনো কোন দুঃখ বা বেদনা হ্রাস করতে।
উপকারিতা : পুরোনো কোন দুঃখ বা বেদনা হ্রাস করতে।
অংত কাল রঘুবর পুরজায়ী |
জহাং জন্ম হরিভক্ত কহায়ী || 34 ||
ঔর দেবতা চিত্ত ন ধরয়ী |
হনুমত সেয়ি সর্ব সুখ করয়ী || 35 ||
উপকারিতা : জীবনে নীতি জ্ঞান প্রাপ্তি ও সুন্দর জীবন।
উপকারিতা : জীবনে নীতি জ্ঞান প্রাপ্তি ও সুন্দর জীবন।
সংকট কটৈ মিটৈ সব পীরা |
জো সুমিরৈ হনুমত বল বীরা || 36 ||
উপকারিতা : সংকট মোচন হয়।
উপকারিতা : সংকট মোচন হয়।
জৈ জৈ জৈ হনুমান গোসায়ী |
কৃপা করো গুরুদেব কী নায়ী || 37 ||
উপকারিতা : হনুমানজীর কৃপা দৃষ্টি প্রপ্তি হয়।
উপকারিতা : হনুমানজীর কৃপা দৃষ্টি প্রপ্তি হয়।
জো শত বার পাঠ কর কোয়ী |
ছূটহি বন্দি মহা সুখ হোয়ী || 38 ||
উপকারিতা : জীবনের সব বাধা বিঘ্ন এবং সংকট দূর করতে।
উপকারিতা : জীবনের সব বাধা বিঘ্ন এবং সংকট দূর করতে।
জো য়হ পডৈ হনুমান চালীসা |
হোয় সিদ্ধি সাখী গৌরীশা || 39 ||
উপকারিতা : কর্ম সিদ্ধি হয়।
উপকারিতা : কর্ম সিদ্ধি হয়।
তুলসীদাস সদা হরি চেরা |
কীজৈ নাথ হৃদয় মহ ডেরা || 4০ ||
দোহা
পবন তনয় সঙ্কট হরণ – মঙ্গল মূরতি রূপ |
রাম লখন সীতা সহিত – হৃদয় বসহু সুরভূপ ||
সিয়াবর রামচন্দ্রকী জয় | পবনসুত হনুমানকী জয় | বোলো ভায়ী সব সন্তনকী জয় |