Science behind Hanuman Chalisa / Science in Hanuman Chalisa – বিজ্ঞান ও হনুমান চালিসা।
Science in Hanuman Chalisa |
প্রথম প্রমাণ : তুলসীদাস কর্তৃক হনুমান চালিসা রচনা হয় ষোড়শ শতকে আকবরের সময় কালে। সেই সময় রচিত হনুমান চালিসায় সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্বের উল্লেখ রয়েছে। কি অবাক হচ্ছেন? জিনিসটা অবাক করার মতই। Hanuman Chalisa র আঠারোতম পংক্তি একবার দেখেনি ভাল করে :
যুগ সহস্র যোজন পর ভানূ |
লীল্যো তাহি মধুর ফল জানূ || আঠারো ||
দ্বিতীয় প্রমান : আপনারা রসায়ন বিজ্ঞানের Diminutive form এবং Gigantic form এর কথা শুনেছেন? এটি হল যে কোন বস্তুর আকার অতি ছোট বা অতি বড় করবার একটি তত্ত্ব। আমাদের শরীর অসংখ্য অ্যাটম নিয়ে তৈরি। এই অ্যাটম এ থাকে নিউক্লিয়াস। এই নিউক্লিয়াসের চারি ধারে ইলেকট্রন ঘোরে। এই ইলেকট্রনের ভড় খুব কম হয়। যদি এই ইলেকট্রনের ভড় বাড়িয়ে দেওয়া হয় বা ইলেকট্রনের পরিবর্তে অন্য কিছু নেগেটিভ চার্জ রয়েছে কিছু বসান হয় যার ভর ইলেকট্রনের তুলনায় অনেক বেশি তাহলে আমাদের শরীরের আকার অনেক ছোট করা সম্ভব।
আবার সুর্য থেকে আসা neutrino পার্টিকাল প্রতিনিয়ত আমাদের শরীর পারাপার করছে। এই neutrino র তরঙ্গদৈর্ঘ্য যদি কোন ভাবে বদলে দেওয়া যায় তাহলে আপনার শরীরের আকার অনেক বড় করা সম্ভব।
ঠিক এই বিষয়েরই উল্লেখ আছে হনুমান চালিসাতে। আপনি নবম পংক্তি দেখুন।
সূক্ষ্ম রূপধরি সিযহি দিখাবা |
বিকট রূপধরি লংক জরাবা || নয় ||
এখানে হনুমানজীর Diminutive form অর্থাৎ সূক্ষ রুপ আবার Gigantic form অর্থাৎ বিকট রুপ বলা হয়েছে।
তৃতীয় প্রমাণ : Hanuman Chalisa র আঁটত্রিশ তম পংক্তিতে বলা হয়েছে :
ছূটহি বংদি মহা সুখ হোযী ।। আঁটত্রিশ।।
এবার আপনি হয়ত বুঝতে পারছেন Science Behind Hanuman Chalisa বা Science in Hanuman Chalisa কথাটির সত্যতা। আপনি মানেন আর না মানেন Hanuam Chalisa ভক্তি ভরে পাঠ করে উপকার পায় অজস্র মানুষ। যদি উপকার নাই হোত, যদি ফল লাভ না হত তাহলে হনুমান চালিসা এত জনপ্রিয় হত না। শতকের পর শতক এই হানুমান চালিসা পাঠ করবার রীতি বজিয়ে থাকত না।
1. Read Hanuman Chalisa in Bengali click here.
2. Read Hanuman Chalisa in Bengali with it’s full meaning click here.
3. Read Hanuman Chalisa in English click here.
4. Read Hanuman Chalisa in English with it’s full meaning click here.
5. Read Bengali Hanuman Chalisa click here.